Background

নারিকেল জিঞ্জিরা প্রবাল দ্বীপ: বাংলাদেশের কোরাল স্বর্গ

বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ, যেখানে নীল জল, প্রবাল আর প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। আসুন, নারিকেল জিঞ্জিরায়!

4.6

নারিকেল জিঞ্জিরা প্রবাল দ্বীপ, যা সেন্ট মার্টিন্স দ্বীপ নামেও পরিচিত, বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ। এটি স্থানীয়ভাবে 'নারিকেল জিঞ্জিরা' নামে পরিচিত, যার অর্থ নারকেল দ্বীপ। এই দ্বীপটি তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, প্রবাল প্রাচীর এবং নির্মল সৈকতের জন্য পরিচিত।

A brief summary to নারিকেল জিঞ্জিরা প্রবাল দ্বীপ

  • J8MC+PX6, BD
  • Monday 12 am-12 am
  • Tuesday 12 am-12 am
  • Wednesday 12 am-12 am
  • Thursday 12 am-12 am
  • Friday 12 am-12 am
  • Saturday 12 am-12 am
  • Sunday 12 am-12 am

Local tips

  • সকাল অথবা বিকেলের দিকে ভ্রমণ করুন, যখন আলো সুন্দর থাকে এবং পরিবেশ শান্ত থাকে.
  • দ্বীপের পরিবেশ এবং সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে স্থানীয় গাইডের সাহায্য নিন.
  • স্থানীয় সামুদ্রিক খাবার চেখে দেখুন, যা এই অঞ্চলের একটি বিশেষ আকর্ষণ.
  • দ্বীপের প্রাকৃতিক পথগুলোতে হাঁটার জন্য আরামদায়ক জুতো সাথে নিন.
  • স্থানীয় সংস্কৃতি ও সম্প্রদায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হন।
widget icon

Getting There

  • Local Boat

    সেন্ট মার্টিন্স দ্বীপের যেকোনো স্থান থেকে নারিকেল জিঞ্জিরায় যেতে হলে, আপনাকে স্থানীয় নৌকায় চড়তে হবে, যেহেতু এটি উপকূলের কাছে অবস্থিত । প্রধান সমুদ্র সৈকত এলাকার কাছাকাছি অবস্থিত নিকটতম জেটির দিকে যান । সাধারণত নৌকাগুলো সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত চলাচল করে, তাই আগে থেকে সময়সূচী জেনে নিন । সমুদ্রের অবস্থার ওপর নির্ভর করে নৌকায় প্রায় ১৫-৩০ মিনিট সময় লাগে । রাউন্ড ট্রিপের জন্য জনপ্রতি ২০০-৩০০ টাকা খরচ হতে পারে.

  • Walking

    দ্বীপের নিকটতম স্থানে পৌঁছানোর পর, নারিকেল জিঞ্জিরার মূল এলাকায় যেতে অল্প দূরত্ব হাঁটতে হতে পারে । আপনি স্থানীয়দের জিজ্ঞাসা করে বা সাইনবোর্ড দেখে আপনার গন্তব্যের দিকে যেতে পারেন। হাঁটা পথে আপনি সমুদ্র এবং প্রকৃতির সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন.

  • Public Transport

    টেকনাফ বা কক্সবাজার থেকে নারিকেল জিঞ্জিরায় যেতে হলে ফেরি অন্যতম প্রধান মাধ্যম । টেকনাফ থেকে সাধারণত ২-৩ ঘণ্টা এবং কক্সবাজার থেকে ৪-৬ ঘণ্টা সময় লাগে । সেখান থেকে অটো বা রিকশা ভাড়া করে আপনার হোটেলে যেতে পারেন, যা সাধারণত ২০০-৩০০ টাকা লাগে । খরচ: ১. অটো/রিকশা ভাড়া: ২০০-৩০০ টাকা ২. ফেরি ভাড়া: এটি স্থান ও সিজনের ওপর নির্ভর করে।

Unlock the Best of নারিকেল জিঞ্জিরা প্রবাল দ্বীপ

Buy tickets

    No tickets available

Book tours with entry

    No tours available

Book tours without entry

    No tours available

Discover more about নারিকেল জিঞ্জিরা প্রবাল দ্বীপ

নারিকেল জিঞ্জিরা প্রবাল দ্বীপ, যা সেন্ট মার্টিন্স দ্বীপ নামেও পরিচিত, বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ, যা বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত । স্থানীয়ভাবে এটি নারিকেল জিঞ্জিরা নামে পরিচিত, কারণ এখানে প্রচুর নারকেল গাছ রয়েছে । দ্বীপটি টেকনাফ থেকে প্রায় ৯ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত । এর আয়তন প্রায় ৮ বর্গকিলোমিটার । ঐতিহাসিক সূত্রে জানা যায়, প্রায় ৫০০ বছর আগে এটি টেকনাফের মূল ভূখণ্ডের অংশ ছিল । ধীরে ধীরে এটি সমুদ্রের নিচে চলে যায়, এবং প্রায় ৪৫০ বছর আগে বর্তমান সেন্ট মার্টিন দ্বীপের দক্ষিণ পাড় জেগে ওঠে । এর প্রায় ১০০ বছর পর উত্তর পাড় এবং পরবর্তী ১০০ বছরের মধ্যে বাকি অংশ জেগে ওঠে । ১৯০০ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ ভূ-জরীপ দল এই দ্বীপটিকে ব্রিটিশ ভারতের অংশ হিসেবে গ্রহণ করে এবং খ্রিস্টান সাধু মার্টিনের নামে এর নামকরণ করা হয় সেন্ট মার্টিন । দ্বীপটি প্রবাল, শৈবাল, নুড়ি, পাথর, ঝিনুক এবং বিভিন্ন প্রকার সামুদ্রিক প্রাণীর আবাসস্থল । এখানে কেয়া এবং ঝাউ গাছসহ বিভিন্ন प्रकारের উদ্ভিদ দেখা যায় । সেন্ট মার্টিন দ্বীপ বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য । এখানকার প্রধান আকর্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে নির্মল সমুদ্র সৈকত, প্রবাল প্রাচীর, সামুদ্রিক মাছ এবং মনোরম সূর্যাস্ত । স্কুবা ডাইভিং ও স্নোরকেলিংয়ের সুযোগ থাকার কারণে এটি একটি জনপ্রিয় স্থান । পর্যটকদের জন্য সেন্ট মার্টিনে বিভিন্ন মানের হোটেল, রিসোর্ট ও কটেজ রয়েছে । এখানে স্থানীয় সংস্কৃতি এবং খাবারের স্বাদ নিতে বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট ও খাবারের দোকান বিদ্যমান । সেন্ট মার্টিন ভ্রমণকালে পরিবেশের সুরক্ষার দিকে ध्यान রাখা আবশ্যক।

Popular Experiences near নারিকেল জিঞ্জিরা প্রবাল দ্বীপ

Popular Hotels near নারিকেল জিঞ্জিরা প্রবাল দ্বীপ

Select Currency