Background

টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ: উপকূলীয় সৌন্দর্যের এক মনোমুগ্ধকর যাত্রা

কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ: প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য আর রোমাঞ্চকর পথচলার এক অপূর্ব মেলবন্ধন!

4.6

টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ হলো বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে যাওয়া ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি সড়ক, যা কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত বিস্তৃত। এটি শুধু একটি পথ নয়, প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য উপভোগ করার এক অসাধারণ সুযোগ। একদিকে সমুদ্র, অন্য দিকে পাহাড়, এই পথ যেন শিল্পীর তুলিতে আঁকা একটি ছবি [৩, ৫]।

A brief summary to টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ

  • Cox's Bazar Marine Dr, BD

Local tips

  • মেরিন ড্রাইভে ভ্রমণের সময় জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি সাথে রাখুন, কারণ পথে সেনা চেকপোস্ট থাকতে পারে [৮, ১৩]।
  • হোটেল বা গাড়ি ভাড়া করার আগে দরদাম করে নিন, যাতে অতিরিক্ত খরচ থেকে বাঁচতে পারেন [১৩]।
  • বর্ষাকালে ভ্রমণ করার সময় অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করুন, কারণ এই সময় সমুদ্র উত্তাল থাকে [১০]।
  • স্থানীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হন এবং পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখুন।
widget icon

Getting There

  • গণপরিবহন

    কক্সবাজার শহর থেকে টেকনাফের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া যেকোনো বাসে চড়ে মেরিন ড্রাইভের যাত্রা শুরু করতে পারেন। বাসের ভাড়া সাধারণত ৫০-৮০ টাকা হয়ে থাকে। এটি তুলনামূলকভাবে ধীরগতির হলেও সাশ্রয়ী একটি উপায় [৮]।

  • ট্যাক্সি/রাইড শেয়ার

    কক্সবাজার শহর থেকে মেরিন ড্রাইভের শুরু পর্যন্ত ট্যাক্সি অথবা রাইড শেয়ারিং সার্ভিসের মাধ্যমে যেতে পারেন। এতে আপনার প্রায় ২০০-৪০০ টাকা খরচ হতে পারে [৮, ৯]।

  • Chander Gari

    কক্সবাজার থেকে চান্দের গাড়ি ভাড়া করে মেরিন ড্রাইভ ভ্রমণ করতে পারেন। এই গাড়িতে সাধারণত ১০-১২ জন যাত্রী একসাথে ভ্রমণ করতে পারে। অফ সিজনে চান্দের গাড়ির ভাড়া প্রায় ৬,০০০ টাকা এবং পিক সিজনে প্রায় ৭,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে [২, ৪]।

Unlock the Best of টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ

Buy tickets

    No tickets available

Book tours with entry

    No tours available

Book tours without entry

    No tours available

Discover more about টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ

কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ শুধু একটি সড়ক নয়, এটি বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অনন্য প্রতীক। ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পথটি বঙ্গোপসাগরের তীর ঘেঁষে কক্সবাজারের কলাতলী সৈকত থেকে টেকনাফ পর্যন্ত বিস্তৃত [৩, ১১]। মেরিন ড্রাইভ একদিকে যেমন দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে উন্নত করেছে, তেমনই পর্যটন শিল্পের বিকাশেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে [২]। এই পথের যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৮৯ সালে, তবে নানা কারণে এর নির্মাণ কাজ কয়েকবার বন্ধ হয়ে যায়। অবশেষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে এর নির্মাণ কাজ পুনরায় শুরু হয় এবং ২০১৭ সালের ৬ মে এটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয় [৩, ৬]। মেরিন ড্রাইভ নির্মাণের ফলে একদিকে যেমন স্থানীয় মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত হয়েছে, তেমনই দেশের অর্থনীতিতেও নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে [২, ১৭]। মেরিন ড্রাইভের দুইপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য যে কাউকে মুগ্ধ করে। একদিকে উত্তাল সমুদ্র, অন্য দিকে সবুজ পাহাড়, কোথাও আবার ঝর্ণা – এমন বৈচিত্র্যময় দৃশ্য দেখতে দেখতে কখন যে গন্তব্যে পৌঁছে যাবেন, তা টের-ও পাবেন না [৫, ১৬]। এছাড়াও, মেরিন ড্রাইভের কাছাকাছি হিমছড়ি, ইনানী সৈকতসহ আরও অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে যা আপনার ভ্রমণকে আরও আনন্দময় করে তুলবে [৫, ৮]।

Popular Experiences near টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ

Popular Hotels near টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ

Select Currency